Duration 5:45

বাংলাদেশের,প্রথম রাজধানী,ঐতিহাসিক,মুজিবনগর,স্মৃতিসৌধ,Mujibnagar,Historicel,Complex,meharpur,,

1 340 watched
0
35
Published 8 Jul 2019

মেহেরপুর জেলার ঐতিহাসিক,মুজিবনগর স্মৃতিসৌধ, মুজিবনগর মেহেরপুর মুক্তিয্দ্ধু স্মৃতি কমপ্লেক্স,(ও)আমঝুপি নীলকুঠি,১৭ই এপ্রিল, ১৯৭১ সালের এইদিনে তৎকালিন বৃহত্তর কুষ্টিয়া জেলার মেহেরপুর মহাকুমার বৈদ্যনাথতলার আম্রকাননে আনুষ্ঠানিক স্বাধীন , বাংলাদেশের সরকারের ঘোষণা দেয়া হয়, ১৯৭১,সালের,১৭,ই,এপ্রিল,বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকার যে স্থানে শপথ গ্রহন,করে সেটি হল এই মুজিবনগর মেহেরপুর,জেলাই, ঠিক সেই স্থানে(২৪)ফুট দীর্ঘ ও,(১৪)ফুট,প্রশস্ত সিরামিকের ইট দিয়ে এক্টি,আয়তকার লাল মঞ্চ তৌরি করা হয়েছে,যা মুজিবনগর স্মৃতিসৌধের ভিতরে ঠিক মাঝখানে, (২৩)টি স্মৃতি,স্তম্ভ,।স্মৃতিসৌধটি,(২৩)টি,ত্রিভুজাকৃতি,দেয়ালের সমন্নয়ে গঠিত,যা সারিবদ্ধভাবে সাজানো রয়েছে(২৩)টি,দেয়াল,আগস্টে(১৯৪৭)থেকে মার্চ ১৯৭১,এই (২৩)বছরের স্বাধীনতা,আন্দোলনের প্রতিক হিসেবে ব্যবহত হয়েছে প্রথম দেয়াল টির,উচ্চতা ,৯,ফুট,৯,ইঞ্চি,এবং দৌঘ্য (২০)ফুট,পরবর্তী প্রতিটি দেয়ালকে ক্রমান্বয়ে দৈর্ঘ্য ১ ফুট ও উচ্চতা ৯ ইঞ্চি করে বাড়ানো হয়েছে। যা দ্বারা বুঝানো হয়েছে বাংলাদেশ তার স্বাধীনতার জন্য ৯ মাস ধরে যুদ্ধ করেছিল। শেষ দেয়ালের উচ্চতা ২৫ ফুট ৬ ইঞ্চি ও দৈর্ঘ্য ৪২ ফুট। প্রতিটি দেয়ালের ফাঁকে অসংখ্য ছিদ্র আছে যেগুলোকে পাকিস্থানি শাসক গোষ্ঠীর অত্যাচারের চিহ্ন হিসেবে প্রিদর্শন করা হয়েছে,মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত বাংলাদেশের প্রথম রাজধানী "মুজিবনগর" খ্যাত মেহেরপুর জেলা বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চলের খুলনা বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চলা, মেহেরপুরজেলা বাংলাদেশের সবচেয়ে ছোট মেহেরপুরের মানুষ ও প্রকৃতিকে করেছে উৎকর্ষ,পলী মাটির উর্বরতায় মেহেরপুরের দিগন্তজোড়া সবুজের সমারোহ যে কোন পর্যটককে বিমোহিত করবে মোগল ও নবাবী আমলের ঐতিহ্যের, ভরপুর মেহেরপুর জেলা দূর থেকে দেখেছে পলাশীর আম্রকাননে বাংলার পতন ও মেহেরপুরের মানুষ নীলকরদের অত্যাচারের বিরুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ সংগ্রাম করেছে। যে সংগ্রামের শিক্ষা তাঁদেরকে মুক্তিযুদ্ধে অগ্র-সেনানীর ভূমিকা পালন করতে ও বাংলাদেশের প্রথম সরকারের শপথ অনুষ্ঠানের আয়োজনে উদ্দীপ্ত করে। ত্রিশ লক্ষ শহীদ, স্মৃতিসৌধের ভূমি থেকে ৩ ফুট উচ্চতার বেদীতে অসংখ্য পাথর রয়েছে যা দ্বারা ৩০ লক্ষ শহীদ ও মা,বোনের সম্মানের প্রতি ঐতিহাসিক দায়বদ্ধতা ও স্মৃতিচারণা প্রকাশ করা হয়েছে, পাথরগুলো মাঝখানে ১৯টি রেখা দ্বারা তৎকালীন পূর্ব পাকিস্থানের ১৯টি জেলাকে বুঝানো হয়েছে, স্মৃতিসৌধের বেদীতে আরোহণের জন্য ১১টি সিঁড়ি রয়েছে,যা দ্বারা মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে সমগ্র বাংলাদেশকে যে ১১টি সেক্টরে বিভক্ত করা হয়েছিল তা বুঝানো হয়েছে, স্মৃতিসৌধের উত্তর পাশের আম বাগান ঘেঁষা স্থানটিতে মোজাইক করা আছে তার দ্বারা বঙ্গোপসাগর বোঝানো হয়েছে। বঙ্গোপসাগর যদিও বাংলাদেশের দক্ষিণে, কিন্তু শপথ গ্রহণের মঞ্চটির সাথে স্মৃতিসৌধের সামঞ্জস্য রক্ষার জন্য এখানে এটিকে উত্তর দিকে স্থান দেয়া হয়েছে। সাড়ে সাত কোটি ঐক্যবদ্ধ জনতা লাল মঞ্চ থেকে যে ২৩টি দেয়াল তৈরি করা হয়েছে তার ফাঁকে অসংখ্য নুরি-পাথর দ্বারা মোজাইক করে লাগানো হয়েছে। যা দিয়ে ১৯৭১ সালের সাড়ে সাত কোটি ঐক্যবদ্ধ জনতাকে প্রতীক আকারে উপস্থাপন করা হয়েছে, ১৭ এপ্রিল ১৯৭১ সালে মেহেরপুরের বৈদ্যনাথতলার আম্রকাননে বাংলাদেশের স্বাধীনতার সনদ ঘোষণা করা হয়, স্বাধীন বাংলাদেশ সরকারের জন্মলগ্নের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম, প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদসহ মন্ত্রিসভার অন্য মন্ত্রীরা এই পুণ্যভূমিতে শপথ গ্রহণ করেন, শপথ গ্রহণ শেষে কয়েকজন দেশ,বিদেশি সাংবাদিকের উপস্থিতিতে ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম তার ঐতিহাসিক ভাষণে বলেন, ‘আজ এই আম্রকাননে একটি নতুন জাতি জন্ম নিল। আমরা আমাদের দেশের মাটি থেকে পাকিস্তানি হানাদারদের বিতাড়িত করবোই,এ লড়াইয়ে আমাদের জয় অনিবার্য,আমরা আজ না জিতি কাল জিতবোই, ১৭ এপ্রিল ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস।,বাঙালি জাতির এক অবিস্মরণীয় দিন(১৭৫৭) সালের ২৩ জুন পলাশীর আম্রকাননে বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজ-উদ-দৌলার পরাজয়ের মাধ্যমে বাংলার স্বাধীনতার সূর্য অস্তমিত হয়েছিলো,এর(২১৪) বছর পর পলাশীর আম্রকাননের অদূরে ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল মেহেরপুরের বৈদ্যনাথতলা আম্রকাননে বাংলাদেশের স্বাধীনতার নতুন সূর্য উদিত হয়, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম প্রধান সংগঠক ও নবগঠিত বাংলাদেশ সরকারের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজ উদ্দীন আহমদ ১৯৭১ সালের ৩০ মার্চ চুয়াডাঙ্গা সীমান্ত দিয়ে ভারত যায়ার, সময় দক্ষিণ,পশ্চিমাঞ্চল নেতৃবৃন্দের সাথে আলাপ আলোচনার মাধ্যমে এ এলাকার নিরাপত্তা ও ভৌগলিক অবস্থা সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়ার পর(১৪)এপ্রিল শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানের তারিখ নির্ধারণ করেন, প্রথম দিকে চুয়াডাঙ্গায় শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত হওয়ায় কথা থাকলেও যুদ্ধ পরিস্থিতির নাটকীয় পরিবর্তনের ফলে নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে শপথ গ্রহণের স্থান চুয়াডাঙ্গার পরিবর্তে,মেহেরপুর সীমান্ত এলাকা বৈদ্যনাথতলাকে নির্ধারণ করা হয়, Sekhercor,Baburhat,Link /watch/ovEmxNwrAfcrm Dream Holiday park Link, /watch/wPwZ7BXpk99pZ Balapur,jomidar,bari,Link, /watch/IrtqZRzqU5Cqq Lokkhon Shahar Bari , Link, /watch/4l5dymZzjPIzd Talsari,Ikopark,At,Kobo,Link, /watch/kJRyo9zZy3jZy Pakutia,jmidar,bari,Link, /watch/gDepf6FyNqkyp Ajb,guha,Ibrahim,pur,Link, /watch/AjWxrKrHvi1Hx Mujibnagar,Historicel,Link, /watch/0No22OqX_BCX2 Banglar,Tajmahal,Link, /watch/AlWi3bhvE6Qvi Banglar,Pyramid,Link, /watch/Utp3_Vp3U3D33

Category

Show more

Comments - 12